মাগুরার শ্রীপুর উপজেলা প্রশাসন আয়োজিত পরিষদ মিলনায়তনে বুধবার দুপুরে "প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ঝরে পড়া শিশুদের পুনরায় 'বিদ্যালয়ে ভর্তিকরণ"অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার আনুষ্ঠানিকভাবে ওইসব শিশুদের প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভর্তি করানো হয়।
এ সময় প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ঝরে পড়া শিক্ষার্থীদের বিদ্যালয়ে প্রত্যাবর্তন ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ করা হয় । মাগুরার জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আবু নাসের বেগ প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে এ উপকরণ বিতরণ করেন ।উপজেলা নির্বাহী অফিসার মমতাজ মহলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) মোঃ রোকনুজ্জামান, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোঃ আশরাফুল আলম।
উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা ওয়াসিম আকরামের সঞ্চালনায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান ও প্যানেল চেয়ারম্যান কাজী জালাল উদ্দিন,সব্দালপুর ইউপি চেয়ারম্যান মোছাঃ পান্না খাতুন, কৃষি অফিসার কৃষিবিদ সালমামাগুরার শ্রীপুর উপজেলা প্রশাসন আয়োজিত পরিষদ মিলনায়তনে বুধবার দুপুরে "প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ঝরে পড়া শিশুদের পুনরায় 'বিদ্যালয়ে ভর্তিকরণ"অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার আনুষ্ঠানিকভাবে ওইসব শিশুদের প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভর্তি করানো হয়।
এ সময় প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ঝরে পড়া শিক্ষার্থীদের বিদ্যালয়ে প্রত্যাবর্তন ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ করা হয় । মাগুরার জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আবু নাসের বেগ প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে এ উপকরণ বিতরণ করেন ।উপজেলা নির্বাহী অফিসার মমতাজ মহলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) মোঃ রোকনুজ্জামান, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোঃ আশরাফুল আলম।
উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা ওয়াসিম আকরামের সঞ্চালনায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান ও প্যানেল চেয়ারম্যান কাজী জালাল উদ্দিন,সব্দালপুর ইউপি চেয়ারম্যান মোছাঃ পান্না খাতুন, কৃষি অফিসার কৃষিবিদ সালমা জাহান নিপা, বীর মুক্তিযোদ্ধা সাইফুল ইসলাম ঝন্টু, প্রধান শিক্ষক মোঃ মনিরুজ্জামান খান । অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন উপজেলা ভারপ্রাপ্ত শিক্ষা অফিসার শরিফুল ইসলাম ।
জেলা প্রশাসক মোহম্মদ আবু নাসের বেগ বলেন, আজকে যে ১১ টি বাচ্চাকে আমরা ফিরিয়ে আনলাম। এ ১১ টি বাচ্চা যেন ১১ টিই থাকে। এরপর যেন এরা ঝরে না পড়ে। এটি হবে আমাদের কমিটমেন্ট। একেকটা বাচ্চা একেকটা সম্পদ। আরো ঝরে পড়া বাচ্চা থাকলে তাদেরও আমরা ফিরিয়ে আনব।স্কুলে ভর্তি হতে পেরে সকল শিশুই আনন্দ প্রকাশ করেছে।আলোচনা সভা শেষে উপজেলার ১০ টি বিদ্যালয়ের ঝরে পড়া ১১ জন শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকদের হাতে শিক্ষা উপকরণ তুলে দেওয়া হয় । ঝরে পড়া শিশুরা পুনরায় স্কুলে যেতে পেরে শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকরা সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। জেলা প্রশাসকের এমন কাজকে সাধুবাদ জানিয়েছে সমাজের সর্বস্তরের জনগন।
জাহান নিপা, বীর মুক্তিযোদ্ধা সাইফুল ইসলাম ঝন্টু, প্রধান শিক্ষক মোঃ মনিরুজ্জামান খান । অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন উপজেলা ভারপ্রাপ্ত শিক্ষা অফিসার শরিফুল ইসলাম।
জেলা প্রশাসক মোহম্মদ আবু নাসের বেগ বলেন, আজকে যে ১১ টি বাচ্চাকে আমরা ফিরিয়ে আনলাম। এ ১১ টি বাচ্চা যেন ১১ টিই থাকে। এরপর যেন এরা ঝরে না পড়ে। এটি হবে আমাদের কমিটমেন্ট। একেকটা বাচ্চা একেকটা সম্পদ। আরো ঝরে পড়া বাচ্চা থাকলে তাদেরও আমরা ফিরিয়ে আনব।স্কুলে ভর্তি হতে পেরে সকল শিশুই আনন্দ প্রকাশ করেছে।
আলোচনা সভা শেষে উপজেলার ১০ টি বিদ্যালয়ের ঝরে পড়া ১১ জন শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকদের হাতে শিক্ষা উপকরণ তুলে দেওয়া হয় । ঝরে পড়া শিশুরা পুনরায় স্কুলে যেতে পেরে শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকরা সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। জেলা প্রশাসকের এমন কাজকে সাধুবাদ জানিয়েছে সমাজের সর্বস্তরের জনগন।
প্রকাশক ও সম্পাদক : মোঃ ইউনুস আলী
ঠিকানা : আব্দুল মজিদ মার্কেট,
দ্বিতীয় তলা ভায়না মোড়, মাগুরা।